Page Nav

HIDE

Recent Post:

latest

Resistor Color Code

Introduction: Resistor Color Code এর জন্য দুই ধরণের coding method অনুসরণ করা হয়। এই coding method এর উপর নির্ভর করে Resistor এর নামকে আরো ব...

Resistor-Color-Code

Introduction:

Resistor Color Code এর জন্য দুই ধরণের coding method অনুসরণ করা হয়। এই coding method এর উপর নির্ভর করে Resistor এর নামকে আরো বেশি specific করা হয়ে থাকে। যেমনঃ

  • 4th Band Resistor
  • 5th Band Resistor

যে সকল রেজিষ্টরের গায়ে চারটি রঙের রিং ব্যবহার করে মান প্রকাশ করা হয়, তাকে 4th Band Resistor এবং পাঁচটি রঙের রিং ব্যবহার করা হলে তাকে 5th Band Resistor বলে। 

রেজিষ্টরের Number Of Color Band এর সাথে তার Quality এর কোন সম্পর্ক নেই। এটি শুধুমাত্র রেজিষ্টরের কালার কোডিংয়ের দুইটি ভিন্ন method মাত্র। 


Physical Structure of Resistor Color Coding:

সাধারণত রেজিষ্টরের সম্পূর্ণ গায়ে বাদামী অথবা অন্য কোন হালকা রঙের প্রলেপ দেওয়া থাকে, যার উপর চারটি অথবা পাঁচটি রঙের ব্যান্ড বা রিং দেওয়া থাকে। দুইটি রিং (Multiplier Band এবং Tolerance Band) এর মধ্যে কিছুটা দূরত্ব বজায় রাখা হয়। রিং গুলো রেজিষ্টরের যে কোন এক প্রান্ত ঘেঁষে থাকে। উক্ত প্রান্তের সবচেয়ে নিকটবর্তী রিংটি ১ম রিং, তার পরেরটি ২য়; ইত্যাদি। 

Tolerance Band হলো রেজিষ্টরের সবচেয়ে শেষের Color Ring/Band এবং একে অন্য সকল Color Ring/Band থেকে একটু দূরে সরিয়ে রাখা হয়। এই দূরে থাকা Color Ring/Band এর বিপরীত দিক থেকে নাম্বারিং (1st color band, 2nd Color Band...) শুরু করতে হবে। 


Resistor Color Code and Sequence:

রেজিষ্টরের গায়ে অঙ্কিত এই ব্যান্ড বা রিং-এর নির্দিষ্ট নাম রয়েছে। যা 4th Band Resistor এর ক্ষেত্রে যথাক্রমেঃ (1st Color Band, 2nd Color Band, Multiplier Band এবং Tolerance Band)

4-Band-Resistor-Color-Code-Pattern

এবং 5th Band Resistor এর ক্ষেত্রেঃ (1st Color Band, 2nd Color Band, 3rd Color Band, Multiplier Band এবং Tolerance Band)

5-Band-Resistor-Color-Code-Pattern

ইত্যাদি নামে পরিচিত। 


Color Value of Resistor Color Coding:

রেজিষ্টরের প্রতিটি রঙের জন্য নির্দিষ্ট মান রয়েছে। এই মান গুলো জানা থাকলে, খুব সহজে কোন ধরণের মিটার ব্যবহার করা ছাড়াই মান বের করা সম্ভব। তবে তার জন্য এই মান গুলো মনে রাখার প্রয়োজন হবে। মান গুলো সহজে মনে রাখার জন্য নিচের বাক্যটি মনে রাখা যেতে পারে। এতে মান ভূলে যাওয়ার সম্ভবনা একদমই থাকবে না। 

Bye Bye Rosy On Your Going Birmingham Via Great Western

অথবা, 

B. B. R O Y Good Boy Very Good Worker

এখন এই Underline করা letter গুলোকে পর্যায়ক্রমে সাজিয়ে, নাম এবং মান বসালে আমরা নিচের মত একটি টেবিল পাবো । 

Resistor-Color-Code-Value

এই টেবিল মুখস্থ করার কোন দরকার নেই। তবে শুধুমাত্র উপরের ছন্দটি মুখস্থ করা যেতে পারে। এখানে শুধুমাত্র রঙ গুলো পর্যায়ক্রম মনে থাকলে, বাকি বিষয়গুলো আপনা-আপনি আয়ত্তে চলে আসবে।

Resistor Color Decoding Formula : 

রেজিষ্টরের ব্যান্ডে ব্যবহৃত প্রত্যেকটি রঙের মান আমরা ইতিমধ্যে জেনে নিয়েছি। এই রঙের সাহায্যে রেজিষ্টরের মান নির্ণয়ের জন্য আমরা দুইটি পদ্ধতি দেখবো। প্রথম পদ্ধতিটিতে গানিতিক সূত্রের ব্যবহার করা হয়েছে। যা বিভিন্ন পাঠ্য-বইয়ে আপনি দেখে থাকবেন। তবে দ্বিতীয় পদ্ধতিটি একটু tricky। এই পদ্ধতিটি সবচেয়ে সহজ এবং কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে আপনি রেজিষ্টর দেখেই তার মান বলে দিতে পারবেন। 

এখানে সরাসরি দ্বিতীয় পদ্ধতিটি নিয়ে আলোচনা করা যেত। তবে বিজ্ঞান সবসময় গানিতিক ব্যখ্যা পছন্দ করে। একজন বিজ্ঞানের ছাত্র হিসাবে তাই এই তথ্যটি সম্পর্কে আপনার জ্ঞান থাকাটা আবশ্যিক বলে আমি মনে করছি। 

4 Band Resistor Value = [1st band col. no. × 10 + 2nd band col. no.× 103rd band col. No.  

5 Band Resistor Value = [(1st band col. no. × 10 + 2nd band col. no.) + 3rd band col. no.] × 103rd band col. No.  

Easiest Formula for Color Decoding:

এই পদ্ধতিটি সবচেয়ে সহজ এবং এখানে কোন গানিতিক জটিলতা নেই। তাই ক্যালকুলেটরের ব্যবহার ছাড়াই মান বের করা সম্ভব। এই পদ্ধতিতে প্রথম দুইটি রঙের মান (5 Band Resistor এর ক্ষেত্রে, প্রথম তিনটি রঙের মান) পাশাপাশি বসাতে হবে। এখন পাশে Multiplier Band এর মান সংখ্যক শূণ্য (zeros) বসাতে হবে। এই মোট সংখ্যাই হলো রেজিষ্টরটির মান। 

Example (4 Band Resistor Color Code):

4-Band-Resistor-Color-Code-Example

Example (5 Band Resistor Color Code):

5-Band-Resistor-Color-Code-Example

এখানে লক্ষ্যনীয় বিষয় হলো, রেজিষ্টরের মান নির্ণয়ের জন্য মূলত Tolerance Band এর প্রয়োজন হয় না। তাই উপরের দুইটি ছবিতে মান নির্ণয়ের সময় এই Tolerance Band কে হিসাব থেকে বাদ রাখা হয়েছে। 

Tolerance Band: 

রেজিষ্টরের উপর তাপমাত্রার প্রভাব রয়েছে। অর্থাৎ তাপমাত্রার পরিবর্তনের সাথে রেজিষ্টরের মানের পরিবর্তন হয়ে থাকে। তবে তা নির্দিষ্ট। একটি রেজিষ্টরের মান, তাপমাত্রার পরিবর্তনের সাথে কতটুকু পরিবর্তীত হতে পারে - তা এই Tolerance Band থেকে জানা যায়। 

উদাহরণ দিতে গিয়ে আমরা যে রেজিষ্টরের মান নির্ণয় দেখেছি, সেখানে এই 1KΩ রেজিষ্টরের Tolerance Band এর রঙ ছিলো Gold। ইতিপূর্বে আমরা বিভিন্ন রঙের মানের জন্য যে টেবিল তৈরী করেছিলাম, সেখান থেকে জানতে পারি Gold এর জন্য Tolerance Value হবে ±5% । 

যেহেতু রেজিষ্টরের মান ছিলো 1KΩ বা 1000Ω, তাই তাপের (heat) প্রভাবে এই মান পরিবর্তীত হয়ে সর্বোচ্চ +5% অর্থাৎ 1000 + 5% =  1000 + (1000 × 5 ÷ 100) = 1000 + 50 = 1050 এবং সর্বনিম্ব (cold) -5% অর্থাৎ 1000 - 5% =  1000 - (1000 × 5 ÷ 100) = 1000 - 50 = 950 পর্যন্ত হতে পারে। 

সহজ ভাষায় রেজিষ্টরের মান তাপের প্রভাবে পরিবর্তিত হয়ে 950Ω থেকে 1050Ω পর্যন্ত হতে পারে। 

তাহলে আমরা বলতে পারি, Tolerance Band এর মান যত কম হবে - সেই রেজিষ্টরের Precision তত বেশি হবে। তবে উল্লেখ্য বিষয় হলো, যে সকল রেজিষ্টরের Tolerance Band এর মান কম তাদের দাম ততই বেশি। এই ধরণের রেজিষ্টর সাধারণত কারেন্ট নির্ণয়ের জন্য (Shunt Resistor) ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 

Exceptional Case Study (Shunt Resistor): 

ইতিপূর্বে আমরা বিভিন্ন রঙের মানের জন্য যে টেবিল তৈরী করেছিলাম, সেখান থেকে জানতে পারি Gold এর জন্য মান হবে -1 এবং Silver এর জন্য মান হবে -2 । কিন্তু যদি এই দুইটি রঙ Multiplier Band এর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়, তখন কি হবে? কারণ আমরা এতক্ষণ শিখেছি, Multiplier Band এর মান সংখ্যক শূণ্য (zeros) বসাতে হয়। তাহলে Gold এর জন্য -1 টি শূণ্য! Silver এর জন্য -2 টি শূণ্য! এটি কিভাবে সম্ভব? এমন রেজিষ্টর কি আসলেই আছে? 

প্রকৃতপক্ষে যখন কোন রেজিষ্টরের মান শূণ্যের (< 0) চেয়ে কম হবে, তখনই দেখা যাবে Multiplier Band এ Gold অথবা Silver রঙ রয়েছে। এসব ক্ষেত্রে Gold এর মান যেহেতু -1, তাই শেষের সংখ্যা (last digit) থেকে (last digit to first digit direction) এক সংখ্যা পর একটি দশমিক বসাতে হবে। একই ভাবে, Silver এর মান যেহেতু -2, তাই শেষের সংখ্যা (last digit) থেকে (last digit to first digit direction) দুই সংখ্যা পর একটি দশমিক বসাতে হবে।

4-Band-Resistor-Color-Code-Pattern

উপরের ছবি থেকে আশা করছি বিষয়টি পরিষ্কার হবে। এখানে Multiplier Band এর পূর্ব-পর্যন্ত মান ছিলো 10 । যেহেতু রেজিষ্টরের Multiplier Band এর রং Gold এবং এর মান -1 । তাই শেষের সংখ্য থেকে এক সংখ্য পর একটি দশমিক সংখ্যা (dot) ব্যবহার করা হয়েছে। তাই মান হয়েছে 0.10Ω বা 0.1 । 

 

রেজিষ্টর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে নিচের পোষ্ট গুলো দেখুন:

  • রেজিষ্টরের কি?
  • রেজিষ্টরের ভ্যালু কোর্ডিং
  • রেজিষ্টরের উপর তাপমাত্রার প্রভাব
  • রেজিষ্টরের সূত্র
  • আপেক্ষিক রোধ বা রোধাঙ্ক

 

 You may also like our another blog website here. All of the same content is there, because of data backup and your compatibility.

No comments